জানা গেছে, তৈমুর আলমের কাছে নাসিক নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়নের জন্য ১০ কোটি টাকা চেয়েছিল তারেক রহমান। পরে তৈমুর টাকা না দিয়ে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নেয়।
এরপর থেকেই তার উপর নেমে আসে একের পর এক বিপর্যয়।সোমবার (৩ জানুয়ারি) দুপুরে খালেদা জিয়ার উপদেষ্টার পদ থেকে অব্যাহতি দেন তৈমুরকে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিএনপির এক সিনিয়র নেতা বলেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেও দল প্রথমে তার সঙ্গে ছিল। এরপর বিএনপির হাইকমান্ড (তারেক রহমান) থেকে নির্দেশ আসে- তৈমুর আলমের পক্ষে কোনো বিএনপি নেতাকর্মী যেন কাজ না করে।
তাকে বহিষ্কার করাও হতে পারে এমন আলোচনাও তখন থেকেই চলছিল। মূলত দলীয় মনোনয়নের জন্য তারেক রহমানকে টাকা না দেওয়ার ফলেই তাকে বহিষ্কার হরা হয়েছে।
তৈমুরের অব্যাহতির বিষয়ে ক্ষিপ্ত হয়েছেন জেলা বিএনপির নেতারা। তারা বলছেন, দলের এমন সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া যায় না। নির্বাচন বিমুখ হতে হতে বিএনপি এখন খোঁয়াড়ে ঢুকে গেছে। আর এভাবে কমিটি বাণিজ্য, মনোনয়ন বাণিজ্য চলতে থাকলে খুব শিগগিরই জনবল হারাবে বিএনপি।
সূত্র: ঢাকা টেলিভিশন