অনলাইন ডেস্ক: ঘটনাস্থলে দেখা গেছে, ভবনটির তিনতলা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভবন থেকে ইট ও জানালার কাচ উড়ে গিয়ে রাস্তা ও আশপাশের এলাকায় পড়েছে। তিনতলা ওই ভবনে বেশির ভাগই কাপড়ের দোকান ছিল।
আশপাশে বেশ কয়েকটি আবাসিক ভবন রয়েছে। সেখান থেকে মানুষ আতঙ্কে নিচে নেমে এসেছেন।
রহমত উল্লাহ চৌধুরী বলেন, আমাদের কাছে প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে-সায়েন্সল্যাবের বিস্ফোরণের ঘটনাটি ২০২১ সালে ঘটে যাওয়া মগবাজারের বিস্ফোরণের মতো গ্যাস থেকে সৃষ্ট। ভবনটিতে কোনো না কোনোভাবে গ্যাস জমে ছিল।
জমে থাকা গ্যাসের গণমাত্রা যদি ৫-১১ মাত্রার হয়, এটা যদি ট্রিগার করে তাহলে এ ধরনের বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটতে পারে। এই ট্রিগার ফ্যানের সুইচ ও এসির সুইচের মাধ্যমেও হতে পারে। এটা গ্যাস থেকে সৃষ্ট বিস্ফোরণ হতে পারে। আর এত বড় বিস্ফোরণ গ্যাস থেকেই সৃষ্টি হয়ে থাকে।
রাজধানীর সাইয়েন্সল্যাবে বিস্ফোরণের কারণ জানালেন পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের (সিটিটিসি) বোমা নিষ্ক্রিয়করণ দলের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) রহমত উল্লাহ। তিনি বলেন, সুয়ারেজ লাইনে জমে থাকা গ্যাস থেকে ভবনে বিস্ফোরণ হয়েছে।