অনলাইন ডেস্ক: দারিদ্র্য, অশিক্ষা, লিঙ্গ বৈষম্য, বেকারত্ব ও স্বাস্থ্য সমস্যা নিরসন করতে না পারলে গণতন্ত্র যথাযথভাবে অর্থবহ হয় না। তাই সরকারের পাশাপাশি সংসদ সদস্যদেরও এসব সমস্যা নিরসনে কাজ করে যেতে হবে।
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক নানামুখী উন্নয়ন পরিকল্পনা ও উদ্যোগ গ্রহণের কারণে জনগণের গড় আয় ও আয়ু বৃদ্ধি, সর্বোপরি জীবনমানের যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে।
জাতীয় সংসদের কার্যক্রম উল্লেখ করে স্পিকার বলেন, সংসদ সদস্যদের মাঝে জ্ঞানভিত্তিক সংসদীয় চর্চা জোরালো করতে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নানা উদ্যোগ নিয়েছে।
সংসদ সদস্যরা জনগণের জীবনমান উন্নয়নে জাতীয় পর্যায়ে ও নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকার প্রত্যন্ত অঞ্চলের তৃণমূল পর্যায়ে সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পার্লামেন্টারিয়ান্স অন পপুলেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিএপিপিডি) সংসদ সদস্যদের মাঝে জনসংখ্যা ও উন্নয়ন বিষয়ক সচেতনতা জোরালোকরণে কাজ করছে।
অন্যদিকে অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা ও বাজেট সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত ও প্রতিবেদন সরবরাহ করতে পাবলিক ফিন্যান্স ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রাম, বাজেট অ্যানালাইসিস ও মনিটরিং ইউনিট এবং জাতীয় সংসদের লাইব্রেরি ও গবেষণা শাখা কাজ করছে।
জাতীয় জীবনের সব ক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক রীতি ও মূল্যবোধ জোরালো করার ক্ষেত্রে সংসদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে উল্লেখ করে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, সংসদ সদস্যদের এ লক্ষ্যে জনগণের মাঝে কাজ করে যেতে হবে।