স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরে বাংলাদেশ আজ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত এবং ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নে গণমাধ্যমের সহযোগী ভূমিকা আবশ্যক।
তিনি বলেন, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে সংবাদপত্র জনমত গঠনে ভূমিকা পালন করে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সরকারের সময়ে সংবাদপত্রের পথ চলা সহজ করেছেন। প্রচুর সংখ্যক অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও বেসরকারি টিভি চ্যানেলকে অনুমোদন দিয়ে বর্তমান সরকার মিডিয়াবান্ধব পলিসি গ্রহণ করেছে।
তিনি আরও বলেন, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট আইনের মাধ্যমে সাংবাদিকদের কল্যাণে সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
স্পিকার বলেন, বঙ্গবন্ধু সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করতেন। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে সংবাদপত্রের উন্নয়নে তিনি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।
নিউজপেপার ওনার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব) ২০২২ সালে পঁচিশ বছর পেরোনো সদস্য সংবাদপত্রগুলোকে সম্মাননা প্রদান করে। এ বছর ৫০ বছর পেরোনো ক্যাটাগরিতে ০৪টি সংবাদপত্র যথা: সংবাদ, দৈনিক ইত্তেফাক, দৈনিক আজাদী, দৈনিক পূর্বাঞ্চল এবং ২৫ বছর পেরোনো ক্যাটাগরিতে মানবজমিন ও দৈনিক প্রথম আলোকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।
জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, জাতি বিনির্মাণে সংবাদপত্রের অবদান অনস্বীকার্য। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ‘৬৬ এর ছয় দফা, ঊনসত্তরের গণ অভ্যুত্থান এবং ‘৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধের পথ পরিক্রমায় সংবাদপত্র গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে।