বছরের শুরুতে চালের দাম বৃদ্ধিতে চাপ বেড়েছে সাধারণ মানুষের
রাজধানীর মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটে সিদ্ধ চালের মধ্যে রয়েছে মিনিকেট, আটাশ, গুঁটি স্বর্ণা, পাইজাম, কাটারিভোগ, নাজিরশাইল। বাজারটিতে খুচরা প্রতি কেজি মিনিকেট চাল বিক্রি হয়েছে ৭০ থেকে ৭৫ টাকায়। আটাশ ৫৫ থেকে ৬০, গুঁটি স্বর্ণা ৫০ থেকে ৫২, পাইজাম ৫৫ থেকে ৫৬, কাটারিভোগ ৭৫ থেকে ৮০ এবং নাজিরশাইল প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৭০ থেকে ৮০ টাকায়।
একই দিন বাজারটিতে প্রতি কেজি পাইকারি মিনিকেট চাল বিক্রি হয়েছে ৬৬ থেকে ৬৮ টাকায়। আটাশ ৪৯ থেকে ৫০, গুঁটি স্বর্ণা ৪৭ থেকে ৪৮, পাইজাম ৪৯ থেকে ৫০, কাটারিভোগ ৭৩ থেকে ৭৫ এবং নাজিরশাইল প্রতি কেজি ৫৮ থেকে ৬৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
এর আগে বাজারে খুচরা প্রতি কেজি মিনিকেট চালের দাম ছিল ৬০ থেকে ৬৫ টাকায়। পাশাপাশি আটাশ ৫০ থেকে ৫২, গুঁটি স্বর্ণা ৪৫ থেকে ৫০, পাইজাম ৪৬ থেকে ৪৮, কাটারিভোগ ৬০ থেকে ৬৫ এবং নাজিরশাইল চালের প্রতি কেজির দাম ছিল ৬০ থেকে ৬৫ টাকা। একইভাবে বাজারে পাইকারি চালের দামও কম ছিল।
নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতির মধ্যেই বেড়েছে চালের দাম। ১৫ থেকে ২০ দিনের ব্যবধানে চালের দাম বেড়েছে প্রকারভেদে কেজি প্রতি ১০ টাকা পর্যন্ত। বছরের শুরুতে চালের এমন দাম বৃদ্ধিতে চাপ বেড়েছে সাধারণ মানুষের ওপর। বিক্রেতারা বলছেন, ধানের দাম বাড়ায় বেড়েছে চালের দাম।