২০২১ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতে টি-টেন লিগে অংশ নিয়েছিলেন। সেখানে সন্দেহভাজন ব্যক্তির কাছ থেকে উপহার নিয়েছিলেন বলে প্রমাণিত হয়েছে। তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগে জানানো হয়েছিল ২.৪.৩ ধারায় তদন্তের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাকে (ডিএসিও) ৭৫০ ডলারের বেশি অর্থ মূল্যের উপহার নেয়ার বিষয়ে তথ্য জানাতে ব্যর্থ হয়েছেন নাসির।
তাছাড়া, দুর্নীতি বা ম্যাচ ফিক্সিংয়ের কোন প্রস্তাব তিনি পেয়েছিলেন কিনা, তাকে কোনভাবে প্ররোচিত করা হয়েছিল কিনা তা নিয়েও পরিস্কার ধারণা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন এই অলরাউন্ডার।
২.৪.৬ ধারায় তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয় যে, তিনি দুর্নীতিতে যুক্ত ছিলেন এমন তদন্তের বিষয়ে দুর্নীতির তদন্তে থাকা কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানাতে ব্যর্থ হয়েছেন বা কোন যুক্তি ছাড়াই তদন্তে সহযোগিতা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন।
দুর্নীতির অভিযোগে নাসিরের সঙ্গে অভিযুক্ত করা হয়েছিল আরও দুজন ক্রিকেটারকে। তারা হলেন আরব আমিরাতের ক্রিকেটার রিজওয়ান জাভেদ ও সালিয়া সামান। বাকিদের মধ্যে আছেন কৃষ্ণা কুমার চৌধুরী। যিনি একটি ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকানার অংশীদার।