28 C
Dhaka
Saturday, November 23, 2024

বিশ্বব্যাপী আদানি বিতর্ক, বাংলাদেশের সম্পর্ক নেই: নসরুল হামিদ

চাকুরির খবর

অনলাইন ডেস্ক: বিশ্বব্যাপী আদানি নিয়ে যে বিতর্ক চলছে তার সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক নেই জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ বিষয়ে বাংলাদেশের সম্পর্ক নেই। আমরা নিশ্চিত বিদ্যুৎ পাচ্ছি।

সেটি নিরবচ্ছিন্ন এবং প্রতিযোগিতামূলক বাজার মূল্যে পাওয়া যাবে। আদানির কেন্দ্রটির প্রথম ইউনিট থেকে মার্চে আসবে ৭৫০ মেগাওয়াট। দ্বিতীয় ইউনিট থেকে আরো ৭৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আসবে এপ্রিল মাসে। এজন্য সঞ্চালন অবকাঠামো নির্মাণও শেষ পর্যায়ে রয়েছে।

আগামী মার্চে ভারত থেকে আদানি গ্রুপের উৎপাদিত বিদ্যুৎ বাংলাদেশে আমদানি শুরু হবে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

তিনি বলেন, আদানির বিদ্যুৎ নিয়ে যে উলটাপালটা কথা হচ্ছে সেগুলো বাজে কথা। প্রতিযোগিতামূলক বাজার দরেই এ বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে। এ নিয়ে সংশয়ের কোনো সুযোগ নেই।

ঝাড়খন্ডের গড্ডায় আদানির কেন্দ্র থেকে দেশে বিদ্যুৎ আনতে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি কমিশনিং তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। মার্চের প্রথম সপ্তাহেই বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ আসবে।

নসরুল হামিদ বলেন, আদানির কেন্দ্র আমরা নিজেরা দেখে এসেছি ভারতে। আদানির সঙ্গে স্বাক্ষরিত চুক্তি যেভাবে হয়েছে সেভাবেই বিদ্যুৎ আনা হবে। কয়লার দামও চুক্তিতে যেভাবে ইনডেক্স প্রাইস (মূল্যসূচক) নির্ধারণ করা হয়েছে সেভাবেই করা হবে। প্রতিযোগিতামূলক দামেই কয়লায় মূল্য দেওয়া হবে। কারো থেকে কারো বেশি হবে না।

গত জানুয়ারিতে শিল্প, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও বাণিজ্য শ্রেণির গ্রাহকদের জন্য গ্যাসের দাম বাড়ানোর যে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিল তা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী।

তিনি বলেন, গ্যাসের নতুন দাম ফেব্রুয়ারি থেকেই কার্যকর হবে। তিনি আরো বলেন, বিদ্যুতের দাম সমন্বয় মাসে মাসে অব্যাহত থাকবে। এখনো বিশ্ববাজারে প্রতি এমএমবিটিইউ এলএনজির দাম ১৯ ডলার।

বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে ডিজেলের ব্যবহার যতটুকু সম্ভব বন্ধ করে গ্যাসের ব্যবহার বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে। তাহলে বিদ্যুৎ উৎপাদনে কিছুটা সাশ্রয় হবে।

- Advertisement -

আরও সাম্প্রতিক খবর

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisement -

সর্বশেষ খবর