অনলাইন ডেস্ক: আমার গ্রামে আগে দেখতাম কোরবানি করে না এমন বহু মানুষ বসবাস করতো। কিন্তু এখন আমার গ্রামে অর্থাৎ আমার পাড়ায় কোরবানির মাংস বিতরণ করার জন্য মানুষ খুঁজে পাইনি।
পরে অন্য জায়গায় নিয়ে যেতে হয়েছে মাংস বিতরণ করার জন্য। কারণ ইসলাম ধর্মের রীতি অনুযায়ী যারা কোরবানি করে না তাদেরকে কোরবানির মাংস বিতরণ করতে হয়।
হাছান মাহমুদ বলেন, আমি গ্রামের বাড়িতেই কোরবানি করি। আমার গ্রামে গত বছরের তুলনায় এ বছর অনেক বেশি কোরবানি হয়েছে। পত্রিকায়ও নিউজ এসেছে, গত বছরের তুলনায় এবার ৮ লাখ বেশি পশু কোরবানি হয়েছে।
তবে কোরবানির পশুর চামড়ার মূল্য কম হওয়ায় অনেকে চামড়া মাটিতে পুঁতে ফেলেছে বা নদীতে ফেলে দিয়েছে। অথচ চামড়ার মূল্য কম হওয়ায় খুচরা ক্রেতারা চামড়া কিনতে যায়নি।
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, আমার গ্রামে অর্থাৎ আমার পাড়ায় কোরবানির মাংস বিতরণ করার জন্য মানুষ পাইনি। পরে অন্য জায়গায় নিয়ে যেতে হয়েছে মাংস বিতরণ করার জন্য।