যে অপরাধ করে তাকে আমরা অপরাধী হিসেবে চিনি। অপরাধীদের অবশ্যই আইনের আওতায় আসতে হবে। আমাদের সীমান্ত একটা চ্যালেঞ্জিং ইস্যু।
বিজিবি দক্ষতা ও সক্ষমতায় দেশকে মাদকমুক্ত করতে যথেষ্ট ভূমিকা রাখছে। তারা চৌকস ও বুদ্ধিমত্তায় দেশকে মাদকমুক্ত করতে পারে সেজন্য তাদের অত্যাধুনিক যান ও যন্ত্রপাতি দেয়া হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর প্রয়াস যেকোনো মূল্যে মাদক দমন করতে হবে। বিজিবি মাদক, মানবপাচার দমনে যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে তা প্রশংসার দাবি রাখে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, মাদক রোধে কঠোর হতে কঠোরতর হতে হবে। অপরাধীদের কোনো দলীয় পরিচয় নেই। মাদকের সঙ্গে জড়িতরা যে দলেরই হোক, তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।
বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল সাকিল আহমেদ বলেন, সীমান্তে মাদকপাচার রোধে বিজিবি সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত।
বিজিবিকে বিশ্বমানের একটি আধুনিক ত্রিমাত্রিক ও যুগোপযোগী বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। একইসাথে প্রতিটি ক্ষেত্রে বিজিবির পাশে থেকে সাহস জোগানোর জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকেও ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব আখতার হোসেন বলেন, দেশকে মাদকমুক্ত করতে বিজিবি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
বিশেষ করে নির্বাচন থেকে শুরু করে দেশের দুর্যোগকালীন নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বিজিবিরা সীমান্ত প্রহরী।