অনলাইন ডেস্ক: পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ে দীর্ঘ চাকরির অভিজ্ঞতা তুলে ধরে আইজিপি বলেন, পুলিশের নিয়োগ, পদোন্নতি ও পদায়ন এ তিনটি জায়গায় কাজ করা খুব দরকার।
তিনি তার কর্মকালীন সময়ে সবার সহযোগিতায় কনস্টেবল, সাব-ইনস্পেক্টর ও সার্জেন্ট পদে নিয়োগ বিধিতে পরিবর্তন আনা হয়েছেও বলে উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, কনস্টেবল পদে ‘বেস্ট অব দ্য বেস্ট’ প্রার্থী নিয়োগ করা হয়েছে। যার সুফল দেশের জনগণ খুব শিগগিরই পাবেন। তিনি এএসপি পদে নিয়োগ বিধিতেও সংস্কার আনার সময় এসেছে বলে উল্লেখ করেন।
করোনাকালে দেশ ও জনগণের সেবায় পুলিশের মহাকাব্যিক ভূমিকার কথা উল্লেখ করে আইজিপি বলেন, পুলিশ জনগণের যে ভালোবাসা ও আস্থা অর্জন করেছে তা অভূতপূর্ব।
জনগণের এ আস্থা ও বিশ্বাস ধরে রাখার জন্য আন্তরিকভাবে কাজ করতে সকলের প্রতি আহ্বান জানান আইজিপি।
ড. বেনজীর আহমেদ বলেন, সংগঠন একটি জীবন্ত বিষয়। সংগঠনকে জীবন্ত রাখতে হলে প্রয়োজন প্রতিনিয়ত পরিবর্তন, দরকার সংস্কার। পরিবর্তনের ভেতর দিয়েই একটি সংগঠন টিকে থাকে, এগিয়ে যায়।
দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার ক্ষেত্রে সরকারের অন্যতম প্রধান সংগঠন বাংলাদেশ পুলিশ।
নুষ্ঠানের শুরুতে আইজিপিকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত আইজি ড. মইনুর রহমান চৌধুরী, ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম, র্যাব মহাপরিচালক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, স্পেশাল ব্র্যাঞ্চের প্রধান অতিরিক্ত আইজি মনিরুল ইসলাম, ডিআইজি তওফিক মাহবুব চৌধুরী ও বাংলাদেশ পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি পুলিশ ইনস্পেক্টর বি এম ফরমান আলী।