জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আঞ্চলিক সহযোগিতা প্রয়োজন। এ বিষয়ে উজান ও ভাটির দেশকে একসাথে এসে কাজ করতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তন, অতিবৃষ্টি এবং সতর্ক না করে পানি ছেড়ে দেয়ার কারণে বন্যা হয়েছে। অনেক বাঁধ পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে। ভবিষ্যতে জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা এবং অভিন্ন জলরাশি নীতিমালা না হলে আরও ঝুঁকি বাড়বে
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান আরও বলেন, স্থানীয় পর্যায়ের সমস্যা গুলো জাতীয় পর্যায়ে দেখতে হবে। ন্যাশনাল অ্যাডাপটেশনের পরিকল্পনাগুলো সরকারি অর্থায়নে মোকাবেলা সময় তা বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করা হবে। এ সময় বাজারে খাদ্যের ঘাটতি পূরণে সরকার কাজ করছে বলেও জানান তিনি।
এদিকে সুইডেনের পক্ষে দূতাবাসের উন্নয়ন সহযোগিতা প্রধান মারিয়া স্ট্রিডসম্যান বলেন, অতিরিক্ত গরমের কারণে এবছর স্কুল বন্ধ ছিল। গরমে শিশুদের অনেক কষ্ট হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের দিন দিন বড় ইস্যু হচ্ছে। অনেক দেশে এটির প্রভাব ভয়াবহ। বাংলাদেশও এর ভুক্তভোগী। এ বিষয়ে কপ-২৯ সম্মেলনে বাংলাদেশের ভয়েস রেস করা উচিত বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
বেশি তেল পোড়ায় উন্নত দেশগুলো । এ কারণে লস ডেমেজ ফান্ডে ভুক্তভোগী দেশগুলোকে টাকা দেয়ার কথা থাকলেও তা দেয়নি। তারা বড় বড় কথা বলে। তবে সুইডেন এর মধ্যে ব্যতিক্রম। আগামী মাসে সকল দেশ একসাথে হবে। সেখানে এ বিষয়ে কথা বলা হবে। এমনটা জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।