অনলাইন ডেস্ক: সময় দেশের দক্ষিণাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চল ছিল সন্ত্রাসের জনপদ। একযোগে ৬৪ জেলায় হামলা চালিয়ে, মানুষকে আহত-নিহত করে উন্মত্ত নেশায় মেতে উঠেছিল।
সে অবস্থা থেকে দেশকে একটি স্থিতিশীল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিতে নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছি আমরা। সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর জিরো টলারেন্স নীতির মাধ্যমে আমরা সকলে মিলে এ দেশকে একটি উন্নত সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করার জন্য কাজ করছি।
অনুষ্ঠানে সিএমপি কমিশনার কৃষ্ণপদ রায় বলেন, ক্রমবর্ধমান সাইবার ক্রাইম, জঙ্গি বিষয়ক অপরাধ মোকাবেলায় সিএমপির রয়েছে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত চৌকষ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট।
একটি জনবান্ধব, জেন্ডার সংবেদনশীল এবং প্রযুক্তি নির্ভর সিএমপি গড়তে আমরা নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছি। চট্টগ্রাম নগরের নাগরিকদের নিরাপত্তায় আস্থার ঠিকানা হয়ে উঠবে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ।
পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির উন্নতির সাথে সাথে অপরাধের ধরণ পরিবর্তিত হচ্ছে। সাইবার ক্রাইম, মানিলন্ডারিং, মানবপাচার ও পরিবেশ সংকটসহ নিত্য নতুন যে চ্যালেঞ্জ আসছে সে সকল মোকাবেলার জন্য বাংলাদেশ পুলিশের প্রতিটি ইউনিট সক্ষম।
যার সিএমপি এরমধ্যে অগ্রগণ্য। কারণ ঢাকার পরে চট্টগ্রাম শহরের গুরুত্ব। সিএমপিকে সেইভাবে সক্ষম করে তোলার জন্য আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছি।