এখন যেটা সবচেয়ে বেশি আলোচিত সেটা হচ্ছে মূল্যস্ফীতি। পণ্যের মূল্য বেশি অথচ খাদ্যপণ্যের অভাব নেই।
শেখ হাসিনা বলেন, সামনে রমজান মাস। আমাদের খাদ্যপণ্য আনে সীমিত কয়েকটি গ্রুপ। তারাও এখানে সবসময় একটা খেলা খেলতে চায়। সেই ক্ষেত্রে এখন থেকে আমাদের একটু প্রস্তুতি নিতে হবে।
বাজারে পণ্যের দাম নিয়ে যারা কারসাজি করে তাদের নজরদারিতে রাখতে সংশ্লিষ্টদের পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে আসন্ন রমজানে সরবরাহ ও দ্রব্যমূল্য ঠিক রাখার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি
আমাদের প্রবৃদ্ধি যেটা হবে, মূল্যস্ফীতি তার চাইতে কম থাকতে হবে। তাহলেই তার সুফলটা দেশের সাধারণ মানুষ পাবে।
মূল্যস্ফীতি আমরা কমিয়েছি, খাদ্যদ্রব্যের মূল্যস্ফীতি প্রায় ১২ শতাংশ উঠে গিয়েছিল, সেটাকে কমিয়ে নয় শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। অন্য সবমিলিয়ে আট শতাংশে নেমে এসেছে। কিন্তু এটাকে আমাদের আরও কমাতে হবে।