বিডিনিউজ ডেস্ক: মেটাভার্সকে ইন্টারনেট দুনিয়ার ত্রিমাত্রিক (৩ডি) ভার্সন বলা চলে। জাকারবার্গ এটিকে এমন একটি “ভার্চুয়াল পরিবেশ” হিসেবে ব্যাখ্যা করেন যেখানে আপনি শুধুমাত্র স্ক্রিনে দেখা নয়, বরং স্বয়ং নিজে প্রবেশও করতে পারবেন।
সহজ ভাষায় বলতে গেলে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি হেডসেট, অগমেন্টেড রিয়েলিটি গ্লাস, স্মার্টফোন অ্যাপ ও অন্যান্য ডিভাইস ব্যবহার করে ইন্টারকানেক্টেডভার্চুয়াল কমিনিউটিতে দেখা করা, কাজ করা বা খেলাধুলা করার মত বিষয় সম্ভব হবে মেটাভার্স এর মাধ্যমে।
পাশাপাশি অনলাইন লাইফের অন্যান্য উপাদানসমুহ যেমনঃ শপিং, সোশ্যাল মিডিয়া, ইত্যাদি যুক্ত হবে মেটাভার্সে।
প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ ভিক্টোরিয়া পেট্রক বলেন, “এটি হতে যাচ্ছে কানেকটিভিটির পরবর্তী বিপ্লব, যেখানে সকল উপাদানসমুহ একত্র হয়ে বাস্তব ইউনিভার্সের মত একটি আলাদা ইউনিভার্স তৈরি করবে, যাতে বাস্তব জীবনের মত ভার্চুয়াল লাইফ কাটানো সম্ভব হবে।”