অনলাইন ডেস্ক: এ ধরনের খেলাধুলার আয়োজন বাংলাদেশব্যাপী একটা অভূতপূর্ব সাড়া জাগিয়েছে। খেলাধুলা, শরীরচর্চা, সাংস্কৃতিক চর্চা… এগুলোর মধ্য থেকে মানুষের মেধা বিকাশ হয়। ঠিক সেভাবে আমাদের দেশের মানুষ উজ্জীবিত হয়, আত্মবিশ্বাস বাড়ে, দেশের প্রতি ভালোবাসা বাড়ে, দায়িত্ববোধ বাড়ে ও কর্তব্যবোধ বাড়ে। এ টুর্নামেন্ট আয়োজন করার জন্য আমি বাংলাদেশ ব্যাংক অ্যাসোসিয়েশনকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
ব্যাংক অ্যাসোসিয়েশনের খেলা যেন এখানেই থেমে না যায়। আমাদের দেশে অনেক খেলা আছে, সে খেলাগুলোকে আস্তে আস্তে যুক্ত করতে হবে, এই ধরনের প্রতিযোগিতার আয়োজন করতে হবে। প্রতিযোগিতার মধ্য থেকে উৎকর্ষ সাধন হবে।
গত কয়েক দিনে যে পরিমাণ গরম পড়ছিল, আজকে সমাপনী অনুষ্ঠানে খেলতে গেলে অনেকের কষ্ট হতো, আল্লাহর মেহেরবানিতে গতকাল এবং আজকে বৃষ্টি হয়েছে। আল্লাহর মেহেরবানিতে মনে হয় এই বৃষ্টি শান্তির বার্তা নিয়ে এসেছে।
আমি জানি আমাদের কিছুটা অসুবিধা হচ্ছে, আশা করি অসুবিধা থাকবে না। আমি চাই বাংলাদেশ খেলাধুলা, অর্থনৈতিক উন্নতি, অর্থনৈতিক অগ্রগতি, এসব দিক থেকে এগিয়ে যাবে।
বাংলাদেশে বিশ্ব ধর্ম মর্যাদা নিয়ে সব চলবে, কারণ ৭১ সালে আমরা বিজয় অর্জন করেছি। বিজয়ী জাতি হিসেবে আমরা বিশ্ব দরবারে এগিয়ে যাব, এ বিশ্বাস থাকলে যেকোনো অসাধ্যকে সাধন করা যায়। আমি মনে করি, খেলাধুলার ক্ষেত্রে আমাদের দেশে নতুন মাত্রা যোগ হলো।
আমরা ক্ষমতায় আসার পর থেকে উদ্যোগ নিয়ে দেশের সব জায়গায় মিনি স্টেডিয়াম করে দিচ্ছি। এসব স্টেডিয়ামগুলোতে ১২ মাস খেলা যাবে। আমাদের দেশীয় খেলাগুলো যেন আরও বেশি চর্চা হয়।
লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা, শরীরচর্চা ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের যেন চর্চা হয়… আমি সেটাই চাই। আমাদের দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, আমরা অর্থনৈতিকভাবে যথেষ্ট অগ্রগামী ছিলাম।
দুর্ভাগ্যবশত অতি মহামারি করোনাভাইরাস এবং ইউক্রেন রাশিয়ার যুদ্ধের কারণে আমাদের অর্থনৈতিকভাবে সবার কষ্ট হচ্ছে। মুদ্রাস্ফীতি শুধু বাংলাদেশ নয় পুরো বিশ্ব এর কবলে পড়েছে। আমাদের সাধ্যমতো আমরা চেষ্টা করছি।