অনলাইন ডেস্ক: ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট স্বাধীনতার পরাজিত শক্তি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর দেশকে উল্টোরথে নিয়ে যাওয়া শুরু করে। তারা ভেবেছিল এই দেশে বঙ্গবন্ধুর কথা আর কেউ বলতে পারবে না। তার হাতে গড়া রাজনৈতিক দল ও আদর্শের পতাকা কেউ তুলে ধরবে না।
১৯৮১ সালের এইদিনে বাংলাদেশের লাখো মানুষের সঙ্গে স্কুল পড়ুয়া একজন ছাত্রলীগ কর্মী হিসেবে ঢাকার কুর্মিটোলা বিমানবন্দরে উপস্থিত হওয়ার সৌভাগ্য আমারও হয়েছিল।
কুর্মিটোলা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে শেরেবাংলা নগর পর্যন্ত এলাকা জনসমুদ্রে পরিণত হয়। তিনি দেশে ফিরে এসে দীর্ঘ সংগ্রাম করে তিল তিল করে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলোকে গড়ে তুলেছেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে ঘিরেই বাংলাদেশের মানুষের স্বপ্ন।
আর ৪১ বছর ধরে এদেশের মানুষের স্বপ্নপূরণে নিরলসভাবে কাজ করে চলছেন। তিনি ক্ষমতায় এসে বাংলাদেশকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। আগামী নির্বাচনে পঞ্চমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হয়ে পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করবেন।
এ কে এম এনামুল হক শামীম বলেছেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্ম নিয়েছিলেন বলেই আজ বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশ নামক একটি রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছিলো।
বাংলাদেশের মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধুর রক্ত ও আদর্শের উত্তরাধিকার জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্ম না হলে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হতো না। মানুষের ভাত ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু হত্যা বিচার হয়েছে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয়েছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা বাংলাদেশের জন্য আশীর্বাদ।