অনলাইন ডেস্ক: বঙ্গবন্ধু আমাদের সোনার বাংলা গড়ার পথ দেখিয়েছেন। বাঙালির চাওয়া, দাবি, আশা ও আকাঙ্ক্ষা বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, মানুষের সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা খুব গভীর ছিল। তার ডাকে সব মানুষ এক হয়ে যেতো। ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ ভাষণের মধ্যে অনেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে বললেও তিনি তা দেননি।
তিনি ভবিষ্যৎ বাণী করতে পারতেন। তার ভিত্তিতে সব পদক্ষেপ নিতেন। বঙ্গবন্ধু ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলেছেন। ধর্মনিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীন নয়, বরং সব ধর্মের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতে বলেছেন।
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন ত্রিকালদর্শী পুরুষ তিনি অতীত জানতেন, বর্তমান বুঝতেন ও ভবিষ্যত পড়তে পারতেন।
তার ইতিহাসবোধ বাঙালি জাতীকে দিকনির্দেশনা দিয়েছে। বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলন ছিল গান্ধীর অহিংস আন্দোলনের সর্বশ্রেষ্ঠ উদাহরণ।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান বলেন, স্বাধীনতার পর মাত্র সাড়ে তিন বছরে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে উন্নত রাষ্ট্রের ভীত স্থাপন করেছেন।