অনলাইন ডেস্ক: ২০০১ সালের নির্বাচন ছিলো একটি নীল নকশার নির্বাচন। তারা তখন মানুষকে যে পরিমাণ কষ্ট দিয়েছে তা বলার মত নয়।
ষড়যন্ত্র করে আওয়ামীলীগকে ক্ষমতায় আসতে দেওয়া হয়নি। আমরা থাকবো মাঠে তারা যাবে ঘরে। ভূমি মন্ত্রণালয়ে পরিবর্তন এসেছে। মানুষ ভূমি মন্ত্রণালয়ের প্রশংসা করে এখন।
জাতিসংঘের পুরষ্কারে ঘোষিত হয়। চেষ্টা করি জনগণের জন্য কিছু করার।মায়ার কান্না একমাত্র স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির জন্য, জিয়া কিভাবে স্বাধীনতা বিরোধীদের প্রতিষ্ঠিত করে।
জিয়া বঙ্গবন্ধুর খুনে লিপ্ত ছিল এইটাই তার প্রমাণ। যাদের হাতে দেশ নিরাপদ নয় তাদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা সম্ভব নয়।
বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা দেখিয়েছে উন্নয়ন কাকে বলে। বর্তমান সময় এশিয়ার বিভিন্ন দেশগুলোর দিকে তাকালে দেখা যায় দ্রব্য মূল্য দাম কিভাবে বেড়েছে। সেই তুলনায় আমাদের দেশে অনেক নিরাপদ আছে।
বিলাশ বহুল দিন যাপন না করে সাধারণ ভাবে দিন যাপন করুন। সরকার ঘোষণা দিয়েছে দেশের এক ইঞ্চি জমিও খালি রাখা যাবেনা। তাই তিন ফসলি জমিতে চাষাবাদ চালিয়ে যেতে হবে।
আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে আন্দোলন সংগ্রামে লিপ্ত হতে চাচ্ছে বিএনপি। এদেশের জনগণ তাদের শাসন আমল দেখেছে। বিগত ৯১ সালে আর ২০০১ সালের পরবর্তী শাসন আমলে দিকে তাকালে দেখা যায়।
তাদের নিয়ে বলার মত কিছু নেই । আর ২০০৯ এর পর থেকে আওয়ামীলীগের ধারাবাহিক ১৪ বছরে দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে দাঁড়িয়ে আছে। আনোয়ারা-কর্ণফুলি চট্টগ্রামে মধ্যে উন্নয়নের মহাসড়কে সব চেয়ে বেশি উন্নত।