অনলাইন ডেস্ক: ৪০ জনের নাম ব্যবহার করা হয়েছে, সেটা আমাদের বিশেষ একজন ব্যক্তির পক্ষে। এর উত্তর কী দেব জানি না। তবে আমার একটা প্রশ্ন আছে, সেটা হলো যিনি এত নামীদামি, নোবেল প্রাইজপ্রাপ্ত, তাঁর জন্য এই ৪০ জনের নাম খয়রাত করে এনে অ্যাডভার্টাইজমেন্ট দিতে হবে কেন? তা–ও আবার বিদেশি পত্রিকায়। প্রজ্ঞাপন কেন দিতে হলো?’
দেশে কতগুলো আইন আছে, সে অনুযায়ী সব চলে এবং চলবে বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আমাদের বিচার বিভাগ সম্পূর্ণরূপে স্বাধীন। আমরা শ্রমিকদের অধিকার সংরক্ষণ করি। যারা ট্যাক্স ঠিকমতো দেয়, সেটা আলাদা বিভাগ আছে, ট্যাক্স আদায় করে।
কেউ যদি এখন এ সমস্ত বিষয়ে কোনো রকম আইন ভঙ্গ করে বা শ্রমিকদের কোনো অধিকার কেড়ে নেয়, শ্রম আদালত আছে, সেটা দেখে। এ ক্ষেত্রে আমার তো কিছু করার নেই সরকারপ্রধান হিসেবে।
কাজেই এখানে আমাকেই–বা কেন বলা হলো। এর বাইরে আমি আর কী বলব। পদ্মা সেতু কিন্তু করে ফেলেছি। খালি এটুকু সবাইকে স্মরণ করিয়ে দিলাম।’
শান্তিতে নোবেল পুরস্কারজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়ে ৪০ বিশ্বনেতার দেওয়া খোলাচিঠি নিয়ে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সংবাদ সম্মেলনে ইউএনবির সম্পাদক ফরিদ হোসেন প্রশ্ন করেন, ‘আপনি যখন কাতারে ছিলেন, তখন ৪০ জন বিদেশি নাগরিকের একটি বিবৃতি বা আপিল করেছে, সেটা আপনি পেয়েছেন কি না জানতে চাই।
সেটা ওয়াশিংটন পোস্টে বিজ্ঞাপন হিসেবেও প্রকাশিত হয়েছে। এই বিবৃতি সম্পর্কে আপনার মন্তব্য আশা করছি।’