অনলাইন ডেস্ক: ‘দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪’ এর ৬(১) ধারার বিধান মতে তিনি এই নিয়োগ পেয়েছেন। একই সঙ্গে আইনের ১৩ ধারার বিধান অনুযায়ী কমিশনার হিসেবে আছিয়া খাতুনের বেতন-ভাতা, অনন্য সুবিধা ও পদমর্যাদা সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্টের একজন বিচারপতির সমান নির্ধারণ করা হয়েছে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) নতুন কমিশনার নিয়োগ পেয়েছেন সাবেক সচিব মোছা. আছিয়া খাতুন। মঙ্গলবার (১৩ জুন) তাকে এ নিয়োগ দিয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
আছিয়া খাতুন সরকারি কর্ম কমিশন সচিবালয়ের সচিব থাকার সময় ২০২২ সালের ৩ জানুয়ারি অবসরে যান।
দুর্নীতি দমন কমিশন আইন অনুযায়ী, কমিশন তিনজন কমিশনারের সমন্বয়ে গঠিত হয়। তাদের মধ্য থেকে একজন হন চেয়ারম্যান। কমিশনারদের মেয়াদ পাঁচ বছর।
২০২১ সালের ৩ মার্চ দুদকের বর্তমান চেয়ারম্যান মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ নিয়োগ পান। একই দিন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) সাবেক চেয়ারম্যান মো. জহরুল হককে দুদকের কমিশনার করা হয়।
কিন্তু মোজাম্মেল হক খান ২০১৮ সালের ২ জুলাই কমিশনার হিসেবে দুদকে যোগ দিয়েছিলেন।
তার পাঁচ বছর মেয়াদ আগামী ১ জুলাই শেষ হবে। মোজাম্মেল হকের স্থালাভিষিক্ত হচ্ছেন আছিয়া খাতুন।