অনলাইন ডেস্ক: শাবনূর আপু তখন সুপার-ডুপার হিট । আপুর যন্ত্রণায় তখন আমরা কেউ পা রাখতে পারছিলাম না এবং কোনো ছবির ধারে-কাছেও যেতে পারছিলাম না।
যখনই আমি শ্যুটিং করতাম তখন আমাদের কোরিওগ্রাফার-ডিরেক্টর ছিলেন তারা বলতেন ‘কি এক্সপ্রেশন দাও শাবনূরের মতো করো’ ‘শাবনূরকে নকল করো’ তার পায়ের যোগ্যতা তোমার নেই।
তখন আমি কর্নারে গিয়ে কান্না করতাম আবেগাপ্লুতা হয়ে শাবনূর বলেন, ‘অনেকদিন পর পূর্ণিমাকে দেখে ভালো লাগছে। ওকে দেখে আমার চোখ দিয়ে পানি চলে আছে। ওকে দেখে আমার খুব ভালো লাগছে।’ এসময় শাবনূর পূর্ণিমাকে অস্ট্রেলিয়াতে থেকে যাওয়ার জন্য বলেন।
আমাদের মধ্যে দা-কুড়াল সম্পর্ক না জানিয়ে পূর্ণিমা বলেন, আপনাকে দেখেন আমার মিলে ঝুলে আছি। আমাদের মধ্যে কোনো দা-কুড়াল সম্পর্ক নেই।
শাবনূর বলেন, ‘তোমাদের সবার ভুল ধারণা, আমাদের মধ্যে কোনো দা-কুড়াল সম্পর্ক না। আমার যখন একসঙ্গে থাকি তখন অনেক ফান হয়। আসলে এটা কেই জানে না।
এটা হচ্ছে পর্দ্দার পেছনে। ফেরদৌস থাকলে আরও অনেক মজা হয়।’ তখন পূর্ণিমা বলেন, ‘বেশি বেশি বললে সবাই আবার বিশ্বাস করে ফেলবে।’
এসময় ফেদৌসেকে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার অনুরোধ করে শাবনূর বলেন, তুমি যদি দেখ তাহলে অস্ট্রেলিয়া চলে আসো। সবাই এক সাথে অনেক মজা করা যাবে।’