অনলাইন ডেস্ক: আমি গণমাধ্যমের সঙ্গে ছিলাম, আছি ও থাকবো। ডিআরইউতে গত ২৭ বছরে রাজনৈতিক বিভাজন হয়নি। আমি আশা করবো ভবিষ্যতেও হবে না।
করোনাকালসহ সবসময় আপনাদের কর্মসূচিগুলো সাংবাদিকদের কল্যাণে ভূমিকা রেখেছে। ডিআরইউ আয়োজিত প্রশিক্ষণে প্রেস ইনস্টিটিউট সহায়তা দিয়ে থাকে এবং তা আরও বাড়বে।
তবে আপনাদের আর্থিক বরাদ্দের দাবির প্রেক্ষিতে জানাচ্ছি যে, মন্ত্রণালয়ের এ ধরণের কোনো খাতই নেই। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সব মানুষের জন্য এবং বিশ্বের প্রায় সব দেশেই এ আইন রয়েছে। সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রক্রিয়া দ্রুত এগিয়ে নিতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলব।
ড. হাছান বলেন, ‘আজকে দেশ যে এগিয়ে যাচ্ছে, জাতিসংঘের মহাসচিব, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট, বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট থেকে শুরু করে সমস্ত বিশ্ব নেতারা সেটির প্রশংসা করছে।
ক’দিন আগে বিশ্ব ব্যাংকের এ অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট বলেছেন যে, এই সংকটময় পরিস্থিতিতেও এবং করোনাকালে বাংলাদেশ যেভাবে উন্নয়ন-অগ্রগতি করেছে, এটি অন্য দেশের জন্য উদাহরণ।
যাদের জন্ম আসলে অগণতান্ত্রিকভাবে তারা যখন রাষ্ট্র সংস্কারের কথা বলে, তখন মানুষ ভাবে তারা আবার মার্শাল ডেমোক্রেসিই আনতে চান।’
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিএনপি যে রাষ্ট্র সংস্কারের কথা বলছে, দেশকে তারা জিয়াউর রহমানের মার্শাল ডেমোক্রেসিতে নিয়ে যেতে চায় কি না সেটিই হচ্ছে আমার প্রশ্ন।’