অনলাইন ডেস্ক: নির্বাচনে কারচুপি করা বিএনপির অভ্যাস। ভোট চুরি করা, গণতন্ত্র হরণ করা তাদের রেকর্ড। মিলিটারি ডিকটেটরের হাতে তৈরি দল, তাদের কাছে গণতন্ত্রের সবক শুনতে হয়।
তাদের কাছে ভোটের কথা শুনতে হয়। চোরদের কাছে বাংলাদেশের জনগণ কি শুনবে, কি দেখবে।
আওয়ামী লীগকে শক্তিশালী সংগঠন হিসেবে গড়ে তোলার নির্দেশ দিয়ে দলীয় প্রধান বলেন, সংগঠনটা আরও মজবুত করার ব্যবস্থা নিতে হবে।
আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করার চেষ্টা, স্বাধীনতার ইতিহাস মুছে ফেলা, জয় বাংলা মুছে ফেলা, বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ইতিহাস মুছে ফেলা, অনেক অপকর্মই করা হয়েছে।
আসলে সত্য এক সময় না এক সময় উদ্ভাসিত হবেই। সত্য কেউ মুছে ফেলতে পারে না। আজ সেটাই হয়ে গেছে।
সরকার প্রধান বলেন, আমরা বাংলাদেশকে বদলে দিতে পেরেছি। কেউ আর অবহেলা করতে পারবে না। আমরা উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি।
উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আমাদের তৈরি হতে হবে, এগিয়ে যেতে হবে। এটাকে আমাদের স্থায়ী করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নানামুখী ষড়যন্ত্রের কারণে আগামী নির্বাচন চ্যালেঞ্জিং হবে। এজন্য নেতাকর্মীদের প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি।
বাংলাদেশের মানুষের জীবন যখন একটু উন্নত হয়, কিছু কুলাঙ্গার তখনই দেশের বিরুদ্ধে সব জায়গায় বদনাম করে বেড়ায়, মিথ্যা বলে বেড়ায়।
আর কিছু আছে বিদেশি অনুদানের টাকা পাওয়ার জন্য ভ্রান্ত ধারণা দেয়।
শেখ হাসিনা বলেন, যারা স্বাধীনতায় বিশ্বাস করেনি, গণহত্যা চালিয়েছে, লুটপাট করেছে, নারী ধর্ষণ, নির্যাতন করেছে, তারা সারাক্ষণ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করেই যাচ্ছে।